সর্বশেষ ঘোষণা
দাখিল পরীক্ষা ২০২৫ ফরম ফিলাপ সংক্রান্ত ২০২৪ সালে ৮ম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের বিলম্ব ফি ব্যতীত রেজিস্ট্রেশন ফি জমার তারিখঃ ১০ অক্টোবর ২০২৪। ২০২৪ সালে ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে অধ্যয়ণরত শিক্ষার্থীদের বিলম্ব ফি ছাড়া রেজিস্ট্রেশন ফি জমার তারিখঃ ২৯সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২০২৩ সালের ৬ষ্ঠ ও ৮ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশন হতে বাদ পড়া শিক্ষার্থীদের অনলাইনে (e-SIF পূরণের মাধ্যমে) রেজিস্ট্রেশনের বিজ্ঞপ্তি আলিম ১মবর্ষ ২০২৪-২৫ সেসনে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন ৩০/০৯/২০২৪ তারিখ বিকাল ৫টায় শেষ। ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত বার্ষিক পরীক্ষার নির্দেশনা তালশহর করিমিয়া ফাযিল মাদ্রাসায় আলিম পরীক্ষা-২০২৪ এর ফরম পূরণ চলছে। বিলম্ব ফি ব্যতীত শেষ তারিখ ০৫/০৫/২০২৪ আলিম ১ম বর্ষের ছাত্র/ছাত্রীদের ছবক প্রদান অনুষ্ঠানঃ ০৮ অক্টোবর ২০২৩খ্রিঃ ২০২৩-২৪ সেসনে ফাযিল ১মবর্ষ ভর্তি সময় বৃদ্ধিঃ বিলম্ব ফি ছাড়া ভর্তির শেষ তারিখ-২৩/০৫/২০২৪ https://iau.edu.bd/wp-content/uploads/2023/09/ADM000415.pdf সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ডাইনামিক ওয়েবসাইট তৈরির নোটিশ স্বাগতম তালশহর করিমিয়া ফাযিল মাদ্রাসার নিজস্ব ওয়েবসাইটে

প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দ (১৩৫৬ বঙ্গাব্দ) প্রতিষ্ঠিত তালশহর করিমিয়া ফাযিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসা এর ধারাবাহিক সাফল্যে এলাকাবসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি জাতীয়
শিক্ষা সপ্তাহ-২০২৩ এ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (মাদ্রাসা)। এই সাফল্য প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডির সদস্য, শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের এবং সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতোমধ্যে সারা দেশে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ঠ আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রশংসনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।

সভাপতির বাণী

image-not-found

মানব জাতির সূচনা লগ্ন থেকে প্রাকৃতিক পরিবেশ ও বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে মানুষ প্রতিনিয়ত জ্ঞান ও কৌশল আয়ত্ব করে চলছে। আর শত সহস্র বছরের সঞ্চিত ও অর্জিত জ্ঞান শেখানো হয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। যুগের প্রয়োজনে মানবের কল্যাণে সমাজ হিতৈষী ব্যক্তিরা কখনো কখনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। এমনিই ভাবেই দক্ষ, অভিজ্ঞ, জ্ঞানে সু-গভীর ও বিদ্যানুরাগী এক মহাপুরুষ মরহুম আব্দুল হামিদ মৃধা সাহেবও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে দক্ষ, যোগ্য, আদর্শ ও সুনাগরিক রূপে গড়ে তোলার অভিপ্রায় নিয়ে তৎকালীন ত্রিপুরা রাজ্যের কুমিল্লা জেলার ব্রাহ্মণবাড়িয়া মহকুমার অন্তর্গত তালশহর ইউনিয়নস্থ তালশহর গ্রামে প্রাকৃতিক ও সু-নিবিড় পরিবেশে মানসম্মত ধর্মীয় ও আধুনিক বিদ্যাপীঠ হিসাবে ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে (১৩৫৬ বঙ্গাব্দে) প্রতিষ্ঠা করেছেন তালশহর করিমিয়া সিনিয়ার মাদ্রাসা। সঠিক ধর্মীয়, নৈতিক শিক্ষা ও যুগোপযোগী আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি গুনগত ও মানসম্মত শিক্ষাদানে সক্ষম। বর্তমান সরকারের শিক্ষা বিষয়ক নির্দেশনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানে শিক্ষকবৃন্দের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায়, শিক্ষার্থীদের নিরলস অধ্যয়ন ও অধ্যবসায় এবং অভিভাবক ও সংশ্লিষ্ট সকলের সম্মিলিত পরামর্শে প্রতিষ্ঠানটি ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দে ফাযিল (স্নাতক) শ্রেণি পর্যন্ত স্বীকৃতি লাভ করেছে। আল্লাহ তা’য়ালা এই প্রতিষ্ঠানটিকে সঠিক ইসলাম ও আধুনিক বিজ্ঞান সম্মত শিক্ষার মারকায হিসাবে কবুল করে নিন। আমিন!!!

অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত)-এর বাণী

image-not-found

১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দ (১৩৫৬ বঙ্গাব্দ) প্রতিষ্ঠিত তালশহর করিমিয়া ফাযিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসা এর ধারাবাহিক সাফল্যে এলাকাবসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (মাদ্রাসা)। এটি প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডির সদস্যবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতোমধ্যে দেশের সর্বত্র সুনাম ছড়িয়ে আছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরণের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রশংসনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।